বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০০৮

ওরে, নীল দরিয়া

শিল্পী: মো: আব্দুল জব্বার


ওরে, নীল দরিয়া
আমায় দেরে দে ছাড়িয়া।
বন্দী হইয়া মনোয়া পাখি, হায়রে
কান্দে রইয়া রইয়া।

কাছের মানুষ দুরে থুইয়া,
মরি গো আমি ধড়-ফড়াইয়া,রে।
দারুন জ্বালা দিবানিশি
অন্তরে অন্তরে।
আমার এত সাধের মন বধূঁয়া
হায়রে কি জানি কি করে।

ওরে,সাম্পানের নাইয়া,
আমায় দেরে দে ভিড়াইয়া।
বন্দী হইয়া মনোয়া পাখি, হায়রে
কান্দে রইয়া রইয়া।

হইয়া আমি দেশান্তরী
দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী,রে।
নোঙর করি ঘাটে ঘাটে
বন্দরে বন্দরে।
আমার মনের নোঙর পইড়া আছে হায়রে, সারেঙ বাড়ির ঘরে।

এই না পথ ধইরা
আমি কত না গেছি চইলা।
একলা ঘরে মন মন বধূঁয়া
আমার রইছে পন্থ চাইয়া।

আহা হা হা....................

ডাউন লোড

ওরে নীল দরিয়া..

বিস্তারিত পড়ুন...

সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০০৮

আজকে আমাদের নকীবের জন্মদিন…………..

আজকে আমাদের,নিজেকে কবিতা রচয়িতা বলিয়া দাবী করা, প্রেমিক হৃদয়, এক সময়ের খ্যাতিমান ক্রিকেটার, এ সময়ের তুখোর আই বি প্লেয়ার, বাথরুম ওয়ানে ইয়েস কার্ড পাওয়া এবং অবিসংবাদিত ব্লগার(যার নাক চিপলে দুধ বেড়োয়) নকীবের জন্মদিন।

জন্মদিনের শুরুটা তিনি কম্পিউটারের সামনে বসিয়াই কাটাইয়াছেন। এক লিটার পানির বোতল এবং কৌটায় ম্যাড়ম্যাড়ে কিছু বিস্কুট এ সময় তার পাশে ছিলো। জন্মদিনে তার অনূভূতি জানিতে চাহিলে তিনি বলেন, ‘ভালাই লাগতাছে। বয়স বাড়লো…বিয়ার দিকে একধাপ আগাইলাম।’

জন্মদিনের দিন তিনি কি করিয়া কাটাইবেন এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,সকাল ১০ টা পর্যন্ত ঘুমাইয়া, নাস্তা কইরা বাড়ামু। দেন বড্ডার দোকান হইতে এককাপ চা (দুধ চিনি বেশি) লইয়া চায়ে বেনসন সিগারেট ভিজায়া খামু। আর ডেফোডিলের মায়াগো দেখুম।
বিকালে প্লাজা এর আর-এ বন্ধূদের আড্ডায় কিন্চিৎ খরচ হইতে পারে। সে জন্য তিনি আগেভাগেই কিছু প্রস্তুতি লইয়াছেন।

নকীবের মা সকালে তার বিছানার পাশে কমপিউটার টেবিলে ১০০টি টাকা রাখিয়া যাইবার কথা দিয়াছেন(আশা করতাছি আরো বেশি দিবো সারপ্রেরাইজের লাইগা)। নকীবের আজীবনের ব্যাংকার বাবা ,শুক্রবারে জন্মদিন উপলক্ষে উন্নতমানের খাওয়া-দাওয়া করাইবেন বলিয়া আশ্বাস দিয়াছেন।
কাহারো কাছ থাকিয়া গিফটের কোন আশ্বাস এখোনো পাওয়া যায় নাই। তবে নকীবের কনিষ্ঠ ভ্রাতা একটি হাতে আঁকা কার্ড প্রস্তুত করিয়াছে। কিন্তু নকীব সাহেব তাহা জন্মদিনের পূর্বাভাগেই আবিস্কার করিয়া ফেলেন।

বিস্তারিত পড়ুন...

শনিবার, ২২ নভেম্বর, ২০০৮

তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়


তুমি কি দেখেছ কভু
জীবনের পরাজয়?
দুখের দহনে, করুন রোদনে,
তিলে তিলে তার ক্ষয়।

আমি তো দেখেছি কত যে স্বপ্ন
মুকুলেই ঝরে যায়।
শুকনো পাতার মর্মরে বাজে
কত সুর বেদনায়।

আকাশে বাতাসে নিষ্ফল আশা
হাহাকার হয়ে রয়।

প্রতিদিন কত খবর আসে যে
কাগজের পাতা ভরে,
জীবন পাতার অনেক খবর
রয়ে যায় অগোচরে।

কেউ তো জানে প্রানের আকুতি
বারে বারে সে কি চায়।
সার্থের টানে প্রিয়জন কেন
দূরে সরে চলে যায়।

ধরনীর বুকে পাশাপাশি তবু
কেউ বুঝি কারো নয়।

ডাউনলোড লিংক

তুমি কি দেখেছ কভু

বিস্তারিত পড়ুন...

বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০০৮

কত সহজেই বন্ধু

কত সহজেই ফিরে এলাম ঢাকায়,
কত সহজে!
কত সহজে খেয়ে নিলাম বুভুক্ষের মতো,
বেঁচে থাকাকে উপেক্ষা করার শক্তি কোথায় বলো বন্ধু ??!!
হাসলাম...ভিসিডিডে গিললাম নায়িকার
নিপাট শরীরের ভাঁজ।
সিগারেটে খুজে নিলাম জীবনের আয়ু শুন্য করে,
অতঃপর ছূড়ে ফেলার সাহস।

কত সহজেই আমরা ভুলে যাই,
কত সহজেই মিশে যাই বস্তু সঙ্গমে।
ফিরে আসি ফেসবুকে পরিচিত মুখের ভীরে,
ফিরে আসি জীবনের ফসিল রচনায়।
আনমনে একে যাই নিজের পরিচর্যা।

কত সহজে, বলো বন্ধু.......
কত সহজে ফেলে আসি বন্ধুবর তোমায়
আমাদের পথচলার পেছনে.....

বিস্তারিত পড়ুন...

হতাশার কবিতা লিখি না কখনো তাই বলে মাঝে মাঝে ক্লান্ত লাগে…..

রাত্রি বেড়ে চলে
বেড়ে চলে আমার একাকীত্ব।
বেড়ে চলে আকন্ঠ জীবনের মাংসল ভার-
জীবন এ যেন এক আজন্ম ক্যান্সার,
আমাকে উপভোগ করে,
আমাকে উপভোগ করে।




১৮ই নভেম্বর, ২০০৮

বিস্তারিত পড়ুন...

শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০০৮

ফয়সালের দূর্ঘটনা ও বার্ন ইউনিট ডি এম সি।


গত ৬ই নভেম্বর বৃহ: বিকালে আমার স্ট্রাকচার কুইজ ছিলো। কিছুই পড়ি নাই আগে। ফাইলও ইনকমপ্লিট। তাই সকাল সকাল রশীদ হলে চলে আসলাম। ২০১১ তে যেয়ে দেখি রুম বন্ধ। পোলাপাইন এক্সট্রা ক্লাসে গেছে। যারা নিয়মিত ক্লাসই করে না তাগো হঠাৎ এক্সট্রা ক্লাস করার ঝোঁক উঠলো ক্যান বুঝলাম না। কি করবো ৫০০৫-এ গিয়ে ফয়সাল এর রুমে বসলাম। ও তখন ফাইল লিখছিলো। আমার সাথে কথা হলো অনেকখন। বললো শুক্রবার ওর ছোট বোনের মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা। সে আজ চট্রগ্রাম যাবে এবং তার বোনকে কেন্দ্রে নিয়ে যাবে। তারপর আমাকে রেখে সে চলে যায় স্যারের সাথে দেখা করতে। তখনো আমি জানি না ওর জন্য কি দূর্ভাগ্য অপেক্ষা করছে।

রাতে নজরুলে গরু খাওয়া উৎসবে গিয়েছি। ওখানেই শুনি ফয়সালের দূর্ঘটনার কথা। আমরা তখনো জানি না এসিড ভর্তি ট্রাকের সাথে বাসের সংঘর্ষের কথা। শামসকে ফোন করে জানতে পারলাম ফয়সাল আউট অফ ডেন্জার। কুমিল্লার সি এম এইচে আছে। আমি মনে করেছি, হাত-পা বোধ হয় ভেঙেছে। অবশ্য শুধু আমি না, আমরা সবাই প্রথমে তাইই মনে করেছিলাম। রাতে দশটার দিকে খবর পেলাম ফয়সালের শরীর এসিডে পুরে গ্যাছে এবং তাকে ঢাকা মেডিকেলের ডি এম সি তে আনা হচ্ছে। এবং এই দূর্ঘটনায় ১০ জন মারা গেছে।

শুনলাম চারটা এম্বুলেন্সে আহতদের আনা হয়েছে। একটা বাচ্চা ও একজন মহিলাকে আনা হয়েছে চাটাই বেঁধে। তাদের শরীর এসিডে এমন ভাবেই ঝলসে গ্যাছে যে শরীর থেকে মাংস খুলে খুলে পড়ে এই অবস্থা।তাই চাটাই দিয়ে বাধা হয়েছিলো। এদের তুলনায় ফয়সালকে অনেক কম আহত মনে হলো। তবুও যা হয়েছে খুব একটা কম নয়। ফর্সা, গোলগাল শরীরটা পুড়ে কালো হয়ে গ্যাছে। তবুও সে আমাদের সহযোগিতায় হেটে বার্ন ইউনিটে প্রবেশ করে। বেড পেলাম না। মেঝেতে ব্যাবস্থা করতে হলো। আদনান সে তার বাসা থেকে তোষক, বালিস ইত্যাদি ব্যবস্থা করে। ডিউটিরত ডাক্তার বললেন, ৪০% বার্ন। শুধু একটা চোখ আশঙ্কাজনক, টেষ্ট করাতে হবে। আর আপাতত ড্রেসিং করে দিলেন।

পরদিন শুক্রবার গিয়ে দেখি আজব!! একটা ডাক্তারও নাই। চোখের টেষ্ট করাতে আই ইউনিটে নিতে হবে। কোন ওয়ার্ড বয় নেই যে ট্রলি ইত্যাদি ব্যাবস্থা করবে। আমরাই ট্রলি ব্যবহার করে ঠেলে ১৩ নং ওয়ার্ড। আই ইউনিটে নিয়ে গেলাম। এখানেও ডাক্তার নেই। নার্সের কাছ থেকে নম্বর নিয়ে ডাক্তারকে ফোন করা হলো। তিনি এসে একটা আই ড্রপ লিখে দিলেন।টেষ্ট আজকে করা যাবে না বলে জানালেন। শুক্রবারটা এমনি গেল। পিজিতে নিয়ে টেষ্ট করাতে চাইলাম। পিজিও বন্ধ শুনলাম।

শনিবার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পাওয়া গেল। লবিং করে একটা বেড ম্যানেজ করা হলো। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার জানালেন আসলে চামড়ার ৬০% ডেপথ পুরে গ্যাছে। যেখানে ৫০-৫৫% হলেই কেস সিভিয়ার। একটা চোখ ৮০%। ৫ টি ইমিডিয়েট সার্জারী প্রয়োজন। এবং প্রায় ১০-ৃ৫ লাখ টাকা লাগবে। বর্তমানে সম্পূর্ন চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ২০-২৫ লাখ টাকা। ওকে স্পেশাল কেয়ার ইউনিটে নেয়া হলো। কিন্তু ওর সেবা ঠিক মতো হচ্ছিলো না। দিনে একবার ড্রেসিং করতে বলা হলেও ওরা দুই দিন পর পর ড্রেসিং করছিলো। তাই গতকাল ওকে সিটি হসপিটালে ট্রান্সফার করা হয়।

এসিডের ব্যাপারে বলতে হয়, ফিল্টার পানির নীল প্লাস্টিকের বোতলগুলাতে করে এসিড নেয়া হচ্ছিল। ১০০% ওলিয়াম। ডায়ালুটেটেডও না। কি করে সম্ভব!!!!????? এ রকম একটা ব্যাস্ত মহাসড়কে!!!

যাই হোক বার্ন ইউনিটের গন্ধ আমার শরীরে এখনো লেগে আছে।
ফয়সালের জন্য দোয়া করবেন। ওর ফ্যামিলি ফাইনানসিয়ালি এত স্ট্রং না। বাবা প্যারালাইজস। দুই ভাইবোনের মধ্যে ও সবার বড়। থাকতো চট্রগ্রামে। এখানে রশীদ হলে ৫০০৫-এ থাকতো। বুয়েট লাইফ প্রায় শেষ…শুধু পরীক্ষা বাকি……জীবনকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন ছিলো হয়তো তার। তার স্বপ্নগুলোকে যে বাঁচাতেই হবে।

বিস্তারিত পড়ুন...

মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর, ২০০৮

সম্রাজ্ঞী

ছোট ছোট সমস্ত কথা জমে আছে,
অনুভবে রয়েছে সেই চির পুরাতন ভালোবাসা।
সেই চির পুরাতন বনেদী চাঁদ অকৃত্রিম সাজে,
নক্ষত্রময় রুপালী জোছনায় কাছে আসা।

 সেই সুদূর অতীতের মতো আড়ষ্ট তুমি,
সময়ের গহ্বর হতে কাঁপে ভীরু হৃদকম্পন।
অভিজাত মৃদু হাওয়া আনমনে তোলে
তোমার এলোচুলে আলোড়ন।

আমাদের যদি থাকতো অনন্ত সময়,
ক্রীতদাস হতো যদি মহাকাল।
যদি জোনাকীরা প্রদীপ জ্বালিয়ে আধাঁরের অরণ্যে
প্রহরী হয়ে থাকতো বহাল।

তবে, একঘেয়ে লাগতো না সুপ্রাচীন নাট মন্দিরের
মতো দীর্ঘ নিরবতার সন্ন্যাস।
তোমার সচ্ছ দু’ চোখের মাঝে ডুবে
খুঁজে ফিরতাম কিংবদন্তী প্রেমের প্রকাশ।

আমার প্রতিটি নিশ্বাসে মিশে যেত 
তোমার দেহের কাঁঠালীচাঁপার ঘ্রান।
লাবন্যময়ী ফুলেরা আমাদের জন্য
ঢালতো মদির থরে থরে অফুরান।

রহস্যময় নকশীকাঁথায় এঁকে যেতাম
আমাদের প্রতিটি বাক্য-সমস্ত ভাবনা।
ইতিহাসের বিশ্বাসঘাতকের মতো মূহুর্তগুলিকে
নিয়ে থাকতো না কোন অনুশোচনা।

অভিসারের স্তিমিত প্রহরে বেজে উঠে ঘন্টাধ্বনি,
না বলা প্রেমের পংক্তিগুলো জেনো অবিসংবাদ। 
সম্রাজ্ঞী, তোমার জন্য আজ রাতটি হোক
অচেনা মুঘল স্থপতির শ্বেতপাথরের রাজপ্রাসাদ।           
০৩রা মে, ২০০৭

বিস্তারিত পড়ুন...

রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০০৮

একফাঁলি চাঁদ ধরবো বলে

মেঠোপথের সেই একফাঁলি চাঁদ ধরবো বলে,
খদ্দরের মোটা চাদরটি পড়ে বেড়িয়েছিলাম।
নিশুতি রাত অন্ধকারের আলোয়,
হিমে ভরা জোসনা,
ভেজা কুয়াশার মাঝে একে দেয় অনর্ব আকিঁবুকি।
নিশাচর কোন পাখীর করুন স্বর-
প্রিয়তমার জন্য কাঁদে।
বাঁশবনের ফাঁকে ফাঁকে বাতাসের গোঙানী,
অলস মেঘের আড়ালে একফাঁলি চাঁদটাকে ধরবো বলে,
আস্তিন গুটিয়ে বেড়িয়েছিলাম।

চারদিকে ছায়া নির্ঘুম,
অবিশ্বাস্য দ্রুতগতিতে
হেমলক লতায় জড়ায় নিশাচর কুহক-
আটকে পড়ে যেন-
আলগ্ন সপ্তর্ষী বেদনায় নীল।
বিস্তীর্ন ফসলের মাঝে লুকিয়ে থাকা বৈরাগ-
অশরীরির মতো অশ্বথের পাতায় শিশির জমে-
ঝড়ে যাবার অপেক্ষায়।

মেঘ যেমন চাঁদকে ঢেকে রাখে,
বস্তুও তেমনি আমাকে।

বিস্তারিত পড়ুন...

শুক্রবার, ৭ নভেম্বর, ২০০৮

হঠাৎ উপলব্ধী....

আমি প্রবল বৃষ্টিতে ভিজে,
তোমার দড়জায় নাড়লাম কড়া।
তুমি ছিলে তন্দ্রাচ্ছন্ন,
অনিচ্ছাতে ভাঙলে আড়মোড়া।

আমায় দেখে একগাল হেসে
বাড়িয়ে দিলে হাত।
তখন বাজে সাড়ে এগারোটা,
সময় গভীর রাত।


প্রিয়জন যে, সে তো সবসময়ই প্রিয়,
সবসময়ের চেনা।
বর্ষার সোঁদা গন্ধে সুবাস মেশায়
বিনম্য হাসনাহেনা।

তুমি বললে,‘ একটু বসো,
আমি তোয়ালে নিয়ে আসি।’
কিন্তু, আমি তোমাকে জড়িয়ে ধরলাম।
বললাম, ‘ তোমায় ভালোবাসি।’

বিস্তারিত পড়ুন...

মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর, ২০০৮

যদি তোমাকে পেতাম....

যদি তোমাকে পেতাম,
চুম্বনে ভরাতাম হৃদয়।
যদি তাকাতে এ চোখের গভীরে,
জানতে এ ভালবাসা অব্যয়।


তুমি পাশে বসলে আমার,
দুঃখগুলি মিলাতো হাওয়ায়।
হাসি-খুশি যেন প্রজাপ্রতি হয়ে,
চারপাশ ভরাতো রঙিন ছোঁয়ায়।

তোমার কানে ফিসফিস করে
বলতাম গোপন কথা।
তুমি লজ্জায় মাথা নাড়তে,
জানাতে অপারগতা।

প্রতিদিন-প্রতিভোরে পুনরায় বইবো
নতুন প্রেমের ভার।
তোমাকে যদি পেতাম, প্রিয়,
প্রতিরাতেই পূর্ণতা পেত অভিসার।

দু হাত ধরে বসে রইতাম
কালের গ্রাসের অপেক্ষায়।
তাই বলে ভালোবাসাহীন
একটি দিনও কি যেতে দেয়া যায়।


বিস্তারিত পড়ুন...